জীবনী
জেনিফার ম্যাকমাহন মনস্তাত্ত্বিক গদ্য লেখক, রহস্যময় গোয়েন্দা এবং গোরর রীতিতে কাজ করেন। লেখক জনসাধারণের কাছে ভয়ঙ্কর মনোবিজ্ঞানে একজন বিশেষজ্ঞ হিসাবে জনসাধারণের কাছে পরিচিত, এবং এর বই সৃজনশীলতার স্টিলিনের ভক্তদের সুপারিশ করে। লেখকদের উপন্যাস বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রকাশিত হয় এবং 10 টিরও বেশি বিদেশী ভাষার অনুবাদ করা হয়। নিউইয়র্ক টাইমস এবং প্রকাশক সাপ্তাহিক প্রকাশনা অনুযায়ী জেনিফার ম্যাকমাহন বেস্টসেলারের লেখক হয়েছিলেন।শৈশব ও যুবক
জেনিফার 1968 সালে আমেরিকান শহরে হার্টফোর্ড স্টেট কানেকটিকাটটিতে জন্মগ্রহণ করেন। মেয়েটি উপকূলে একটি দাদী এবং অল্প বয়সে তিনি একটি ধনী কল্পনা দ্বারা পার্থক্য ছিল। উদাহরণস্বরূপ, তিনি প্রাপ্তবয়স্কদের আশ্বাস দেন যে ভেরিলের ভূতটি তাদের ঘরের অ্যাথিকের মধ্যে বসবাস করে, এবং পবিত্রভাবে তাদের আর্গুমেন্টগুলিতে বিশ্বাস করে। ম্যাকমাহন শৈশবকালে লেখার লিখেছিলেন এবং তৃতীয় শ্রেণিতে তার প্রথম গল্প লিখেছিলেন। মেয়েটির জন্য এটা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে তার জীবনী সাহিত্য সম্পর্কিত হবে।
স্কুল শেষ করে জেনিফার গডার্ড কলেজে প্রবেশ করেছেন। তিনি 1991 সালে ডিপ্লোমা অর্জন করেন, শিল্পের ব্যাচেলর হয়ে উঠেন এবং এরপর কবিতাটি ভারমন্ট কলেজের ছাত্র হিসেবে অধ্যয়ন করেন। একটি বিশেষ শিক্ষা পেয়ে জেনিফার অবিলম্বে অনুশীলনে এটি প্রয়োগ করেননি। মেয়েটি চাকরির সন্ধান করতে শুরু করে এবং বিভিন্ন এলাকায় উপলব্ধি করার চেষ্টা করে। এটি একটি মেকআপ শিল্পী ছিল, তিনি Pizzeria এবং Malyar একটি কুরিয়ার হিসাবে কাজ, এমনকি গৃহহীন জন্য একটি আশ্রয়স্থল একটি স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে নিজেকে চেষ্টা, কিন্তু আমি বুঝতে পেরেছি যে আত্মা শুধুমাত্র সাহিত্য সৃজনশীলতায় অবস্থিত।
২000 সালে, জেনিফার ভাগ্য প্রতিরোধ না করার সিদ্ধান্ত নেন এবং বই লেখার জন্য তার মাথা ছেড়ে দেন। প্রথম উপন্যাস "প্রতিশ্রুতি দেয় যে আপনি যে কেউ বলতে পারেন না" অবিশ্বাস্যভাবে সফল হতে পরিণত হয়েছে। তিনি লেখক এর গ্রন্থাগারের শুরুতে ছিল।
বই
প্রথমবারের মতো জেনিফার ম্যাকমাহন ২007 সালে প্রকাশিত হয়েছিল এবং অবিলম্বে একটি কৃতজ্ঞ জনসাধারণ অর্জন করেছিলেন। বই একটি bestseller হয়ে ওঠে। সমালোচকদের মতে, কাজটি একটি রহস্যময় থ্রিলার ভূত গল্পের সাথে মিলিত। রোমান জার্মানিতে এসেছিল, যেখানে তার নামটি "বনের মেয়ে" তে পরিবর্তিত হয়েছিল। ২008 সালে, বইটি যুক্তরাজ্যে এবং তারপর ফ্রান্স ও ইতালিতে লেখা হয়েছিল।
একই বছরে, আলোটি লেখক "হারিয়ে যাওয়া মেয়েদের দ্বীপ" এর একটি নতুন পণ্য দেখেছিল। নিউইয়র্ক টাইমস এডিশন আবার জনসাধারণের প্রকাশনাটিকে ম্যাকমাহনকে প্রকাশ করে, উপন্যাসের একটি পর্যালোচনা প্রকাশ করে। বইটি জার্মানিতে এবং নেদারল্যান্ডগুলিতে অবিলম্বে প্রকাশিত হয়েছিল, "হার্ট অফ দ্য আইল্যান্ড অফ দ্য আইল্যান্ড" এর অধীনে নামটি গ্রহণ করে। যুক্তরাজ্যের পাঠকরা ২009 সালে রোমানের সাথে পরিচিত হতে সক্ষম হন।
একই সাথে, ম্যাকমাহন ভক্তদের "মাই গার্ল টিকা" বইটি মুক্ত করে দিয়েছিলেন, যা অন্য দেশগুলিতে নিউরিংয়ের অধীনে "গাছের মধ্যে মেয়ে" নিয়েছিল। কাজটি ল্যাম্বার পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিল। সমালোচকরা যৌন সংখ্যালঘুদের মধ্যে একটি গভীরতা দেখেছেন, "লেসবিয়ান কিশোর কৌতুক" কলিং। রোমান লাইব্রেরী অ্যাসোসিয়েশনের "রেইনবো তালিকা" রোমান তৈরি।
২011 সালের বসন্তে জেনিফার বইটি প্রকাশ করেছেন "একটি শব্দে শ্বাস নিন না।" পূর্ববর্তী কাজের মতো, তিনি পাঠকদের মনোযোগ এবং সমালোচকদের স্বার্থকে আকৃষ্ট করেছিলেন। সমালোচকদের মন্তব্যে, জেনিফার ম্যাকমাহনের বৈশিষ্ট্যগুলি রহস্যময় থ্রিলারের রীতির সেরা বইয়ের লেখক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। লেখক উপন্যাসের জনপ্রিয় কাজগুলির মধ্যে "শীতের মানুষ", "রাতের বোন", "আপনি আমাকে ভীত করতে পারেন না", "অগ্নি কুমারী"।
ব্যক্তিগত জীবন
এখন জেনিফার ম্যাকমাহন মন্টপিলিয়ার শহরে ভারমন্টে একটি পুরানো প্রাসাদে বসবাস করেন। তিনি একটি ব্যক্তিগত জীবনে খুশি। লেখক একটি নাগরিক স্বামী সঙ্গে সম্পর্কের মধ্যে গঠিত। ২004 সালে, জেলের কন্যা ২004 সালে জন্মগ্রহণ করেন। জেনিফার এবং পত্নী ছোট শিশুদের চেহারা পরিকল্পনা না।
জেনিফার পর্যায়ক্রমে সাংবাদিক এবং সাহিত্য সমালোচকদের সাক্ষাত্কার দেয়। পাঠকদের দিকে খোলা থাকা, এটি Instagram নেটওয়ার্কে একটি ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টের দিকে পরিচালিত করে। লেখক নিয়মিত follyvers সঙ্গে ফটোগ্রাফ মধ্যে বিভক্ত, কর্মক্ষেত্রে বায়ুমণ্ডলীয় শট প্রকাশ। জেনিফার প্রকৃতি ভালবাসে, প্রায়ই একটি ক্যাম্পাসাইটে বিশ্রাম এবং বিশেষ প্রেমের সাথে তার বিড়াল লুলু গ্রাহকদের প্রদর্শন করে।
লেখক এর প্রোফাইলের মাধ্যমে খুঁজছেন, Folloviers bestsellers জন্ম হয় যা বায়ুমণ্ডল অনুমান করতে পারেন। ম্যাকমাহন খাদ্যের ছোট আসক্তি সম্পর্কে কথা বলে, এটি এমন শহরগুলির অনুপ্রেরণীয় মতামত এবং প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখায় যা এটি ঘটে।
জেনিফার ম্যাকমাহন এখন
২018 সালের শেষের দিকে, রোমান ম্যাকমাহন "নীরবতা" বইয়ের দোকানের তাকের উপর হাজির হয়েছিল। ধর্মীয় রহস্যময় কাজ লেখক সৃজনশীল কার্যক্রম অব্যাহত এবং 2019 সালে একটি নতুন গোয়েন্দা তৈরি করতে শুরু করেন।
আজ জেনিফার ম্যাকমাহন - ইংরেজি ও দর্শনের অনুষদের সহযোগী অধ্যাপক ড। লেখক অস্তিত্ববাদ এবং তুলনামূলক দর্শনশাস্ত্রের বুনিয়াদি আবিষ্কার করেন, পপ সংস্কৃতির শখ।
গ্রন্থাগারিক বিবরণ
- 2007 - "আপনি যে কেউ বলতে পারবেন না প্রতিশ্রুতি"
- ২008 - "হারিয়ে যাওয়া শিশুদের দ্বীপ"
- ২008 - "আমার মেয়ে টিকা"
- 2011 - "একটি শব্দে শ্বাস না"
- 2013 - "আপনি আমাকে ভয় করেন না"
- 2014 - "শীতকালীন মানুষ"
- 2015 - "নাইট বোন"
- 2018 - "নীরবতা"